জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর আদ্যোপান্ত প্রতিবেদন - Census of Bangladesh 2022

জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২- Census and Household Census 2022.

জনশুমারি ২০২২ তথ্যসূত্র উইকেপেডিয়া



জনশুমারি ও গৃহগণনা এর ইংরেজি হলো Census and Household Census। এটি প্রতি ১০ বছর অন্তর অন্তর হয়ে থাকে। একটি দেশের সার্বিক পরিসংখ্যান ই মূলত জনশুমারি।  বাংলাদেশে প্রতি ১০ বছর পর পর এটি হয়ে থাকে তবে এই বছর করোনাভাইরাসের কারণে সেটা পিছিয়ে ১১ বছর পর হচ্ছে। সেই ধারাবাহিকতায় গত ১৫ জুন থেকে ২১ জুন শুরু হওয়া ১ সপ্তাহে ২০২২ জনশুমারি ও গৃহগণনার কাজ শেষ  করে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো কর্তৃপক্ষ। 


জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ কয়টি বিষয়ের উপর করা হয়?

 ২০২২ জনশুমারি ও গৃহগণনার বিষয় ছিলো ৪৫ টির মতো৷ তবে এখানে কিছু মূল বিষয় উল্লেখ করা হলো৷ সেগুলো  যথাক্রমেঃ

১. মানুষ ও জনসংখ্যা।
২.পরিবার এবং বসবাসের ব্যবস্থা।
৩.ভাষা।
৪. ধর্ম।
৫.শিক্ষা।
৬.অর্থনৈতিক বৈশিষ্ট্য
৭,মাইগ্রেশান
৮. খানা।


জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ কবে শুরু এবং শেষ হয়?

গত ১৫ জুন একযোগে শুরু হয় জনশুমারি ও গৃহগণনা কার্যক্রম।


জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর স্লোগান কি?


'জনশুমারিতে তথ্য দিন, পরিকল্পিত উন্নয়নে অংশ নিন' এ প্রতিপাদ্য নিয়ে প্রাথমিকভাবে ২১ জুন রাত পর্যন্ত তথ্য সংগ্রহ কার্যক্রম চলে।
২১ জুন জনশুমারি শেষ হওয়ার কথা থাকলেও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলায় বন্যা শুরু হওয়ায় এসব জেলায় শুমারি কার্যক্রম ২৮ জুন পর্যন্ত চলে।

ডিজিটাল জনশুমারি কি?  ২০২২ জনশুমারি কিভাবে কোন পদ্ধতি তে করা হয়?


ওয়েবভিত্তিক ইনটিগ্রেটেড সেনসাস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (আইসিএমএস) প্রস্তুতসহ জিওগ্রাফিক্যাল ইনফরমেশন সিস্টেমে (জিআইএস) গণনা এলাকার বিভিন্ন পর্যায়ের কন্ট্রোল ম্যাপ প্রস্তুত করা হয়।


জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ কততম? 

জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ ষষ্ঠ বারের মতো করা হয়েছে। এর আগে প্রথম করা হয়ে থাকে  দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭৪  সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে। তাঁর হাত ধরেই বাংলাদেশের প্রথম জনশুমারি বা আদম শুমারী হয়েছিলো। তারপর যথাক্রমে ১৯৮১, ১৯৯১, ২০০১ এবং ২০১১ আর সর্বশেষ এবার ২০২২ সালে হয়েছে জনশুমারি ও গৃহগণনার কাজ।


জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর ব্যয় কতো?

 জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর ব্যয় ধরা হয়েছিলো ৭৬১ কোটি ৭৯ লাখ টাকা।


জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ কোন মন্ত্রণালয়ের অধীনে ?

  ২০২২ জনশুমারি ও গৃহগণনার কর্তৃপক্ষ ছিলো "বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো" র অধীনে। তাদের ওয়েবসাইট লিংক http://www.bbs.gov.bd

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য মতে জনশুমারি ২০২২ বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন। যা ২০১১ সালে ছিলো ১৪ কোটি ৪০ লক্ষ ৪৩ হাজার ৬৯৭ জন।  এবং প্রথম জনশুমারি ১৯৭৪ সালে ছিলো ৭ কোটি ১৪ লক্ষ ৭৯ হাজার ০৭১ জন।



জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২- census of Bangladesh 2022 বিস্তারিত সকল তথ্যঃ


জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ কিভাবে করা হয়? 

এটি জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রথম ডিজিটাল ‘জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২। এর আগে কখনোই এভাবে জনশুমারি হয়নি বাংলাদেশে।



•জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ তথ্য মতে বার্ষিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১ দশমিক ২২ শতাংশ।
•  জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ তথ্য মতে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে জনসংখ্যা ঘনত্বের হার ১ হাজার ১১৯ জন।
•জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ তথ্য মতে পুরুষের সংখ্যা ৮ কোটি ১৭ লাখ ১২ হাজার ৮২৪ জন৷ যা মোট জনসংখ্যার ৫০.৫০%।

জনশুমারি ২০২২ পুরুষ সংখ্যা কত?


•জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ তথ্য মতে নারীর সংখ্যা ৮ কোটি ৩৩ লাখ ৪৭ হাজার ২০৬ জন যা মোট জনসংখ্যার ৪৯.৫০%।



•জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ তথ্য মতে ট্রান্সজেন্ডার / তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠীর মানুষ রয়েছেন ১২ হাজার ৬২৯ জন।

• জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ তথ্য মতে রাজধানীতে বসবাস করে ৪ কোটি ৪০ লাখ মানুষ।
• জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ তথ্য মতে ৯৮ জন পুরুষের বিপরীতে ১০০ জন নারী।

•জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ তথ্য মতে ১০ থেকে তার বেশি বয়সী মানুষের মধ্যে ২৮ শতাংশ অবিবাহিত ও ৬৫ শতাংশ বিবাহিত।



• জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ তথ্য মতে ৯১ দশমিক ৪ শতাংশ মুসলমান এবং ৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ হিন্দু।



• জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ তথ্য মতে প্রতিবন্ধিতার হার ১ দশমিক ৪৩ শতাংশ।

•  জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ তথ্য মতে ১১  কোটি ৩০ লাখ ৬৩ হাজার ৫৮৭ জন গ্রামে এবং পাঁচ কোটি ২০ লাখ নয় হাজার ৭২ জন শহরে বাস করেন।

• জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ তথ্য মতে ৫৫ দশমিক ৮৯ শতাংশ মানুষ মোবাইল এবং ৩০ দশমিক ৬৮ শতাংশ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। 


• জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ তথ্য মতে পুরুষের চেয়ে নারীর সংখ্যা বেশি। গত এক দশকে দেশে জনসংখ্যা বেড়েছে দুই কোটি ১১ লাখ ১৪ হাজার ৯১৯ জন।

• জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ তথ্য মতে জাতীয় স্বাক্ষরতার হার ৭৪.৬৬ শতাংশ। 

• জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ তথ্য মতে পুরুষের স্বাক্ষরতার হার ৭৬.৫৬ শতাংশ এবং নারীদের স্বাক্ষরতার হার ৭২.৮২ শতাংশ।

• জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ তথ্য মতে পল্লী এলাকার মোট স্বাক্ষরতার হার ৭১.৫৬ শতাংশ। এর মধ্যে পুরুষের স্বাক্ষরতার হার ৭৩.২৯ শতাংশ, নারীদের স্বাক্ষরতার হার ৬৯.৯৩ শতাংশ হিজড়া জনগোষ্ঠীর স্বাক্ষরতার হার  ৫১.৯৭ শতাংশ।

• জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ তথ্য মতে জনশুমারি ২০২২ তথ্য মতে শহর এলাকায় মোট স্বাক্ষরতার হার ৮১.২৮ শতাংশ। এর মধ্যে পুরুষের স্বাক্ষরতার হার ৮৩.১৮ শতাংশ, নারীদের ৭৯.৩০ শতাংশ এবং হিজড়া জনগোষ্ঠীর স্বাক্ষরতার হার ৫৫.২৮ শতাংশ।

•  জনশুমারি ২০২২ তথ্য মতে দেশে মোট স্বাক্ষরতার  সর্বোচ্চ হার ঢাকা বিভাগে; ৭৮.০৯ শতাংশ এবং সর্বনিম্ন হার ময়মনসিংহ বিভাগে; ৬৭.০৯ শতাংশ।

জনশুমারি ও গৃহগননা ২০২২ অনুযায়ী দেশের জনসংখ্যার মোট মুসলমানঃ- ৯১ দশমিক ০৪ শতাংশ। হিন্দুঃ- ৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ। বৌদ্ধঃ- ০ দশমিক ৬২ শতাংশ। খ্রিস্টানঃ- ০ দশমিক ৩০ শতাংশ।  এবং অন্যান্য জনগোষ্ঠী ০ দশমিক ১২ শতাংশ।

জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ তথ্য মতে গত ১০ বছরে ২ কোটি ১১ লাখ ১৪ হাজার ৯১৯ জন  জনসংখ্যা বেড়েছে।

• জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ তথ্য মতে শহরে বসবাসের হার ৩১.৫১% এবং পল্লী তে বসবাসের হার ৬৮.৪৯%। বার্ষিক বৃদ্ধির হার ১.২২। ২০২২ সালে জনশুমারি মতে  বিভাগভিত্তিক জনসংখ্যার বার্ষিক বৃদ্ধির হার সবচেয়ে বেশি ঢাকায় ১.৭৪ শতাংশ।  তার পরে আছে চট্রগ্রাম বিভাগ ১.৩৯ শতাংশ।  সবচেয়ে কম জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার বরিশালে ৭৯ শতাংশ।



--জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ তথ্যমতে খানার সংখ্যাঃ



২০২২ জনশুমারি ও গৃহগণনা তে ৪,১০,১০,০৫১। এবং ২০১১ তে ছিলো ৩,২০,৬৭,৭০০।


জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ তথ্য মতে দেশের বিভাগ ভিত্তিক জনসংখ্যার বার্ষিক গড় বৃদ্ধির হার নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলোঃ


ঢাকা বিভাগ সর্বোচ্চ ১.৭৪ শতাংশ যা ২০১১ সালে ছিলো ১.৯৪ শতাংশ। 
তারপর দ্বিতীয় অবস্থানে আছে চট্রগ্রাম বিভাগ ১.৩৯ শতাংশ যা ২০১১ সালে ছিলো ১.৫৭ শতাংশ।  রংপুর ০.৯৮ শতাংশ, সিলেট ০.৯৬ শতাংশ, তারপর খুলনা ০.৯৩ শতাংশ, রাজশাহী ০.৮৬ শতাংশ এবং সর্বনিম্ন অবস্থায় আছে বরিশাল বিভাগ ০.৭৯ শতাংশে।


জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ তথ্যমতে সিটি করপোরেশন ভিত্তিক জনসংখ্যাঃ



বরিশালঃ ৪,১৯,৩৫১ জন
চট্রগ্রামঃ ৩২,২৭,২৪৬ জন।
কুমিল্লাঃ ৪,৩৯,৪১৪ জন
ঢাকা উত্তরঃ ৫৯,৭৯,৫৩৭ জন
ঢাকা দক্ষিণঃ ৪২,৯৯,৩৪৫ জন।
গাজীপুরঃ ২৬,৭৪, ৬৯৭ জন
খুলনাঃ ৭,১৮,৭৩৫ জন
ময়মনসিংহঃ ৫,৭৬,৭২২ জন
নারায়ণগঞ্জঃ ৯,৬৭,৭২৪ জন
রাজশাহীঃ ৫,৫২,৭২৪ জন।
রংপুরঃ ৭,০৮,৩৮৪ জন।
সিলেটঃ ৫,৩২,৪২৬ জন।

জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ তথ্য মতে সিটি করপোরেশনে জনসংখ্যার ঘনত্ব(হাজারে)ঃ

সবচেয়ে বেশি  জনসংখ্যার ঘনত্ব ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে যা ৩৯.৩% এবং দ্বিতীয় অবস্থানে আছে ঢাকা উত্তর ৩০.৪ %। এবং সর্বনিম্ন অবস্থায় আছে রংপুর  ৩.৪%।
অন্যান্য সিটি করপোরেশনে যথাক্রমেঃ
সিলেটঃ ২০.০
রংপুরঃ ৩.৪
রাজশাহীঃ ৬.০
নারায়ণগঞ্জঃ ১৩.৩
ময়মনসিংহঃ ৬.৩
খুলনাঃ ১৬.০
গাজীপুরঃ ৮.১
ঢাকা দক্ষিণঃ ৩৯.৩
ঢাকা উত্তরঃ ৩০.৪
কুমিল্লাঃ ৮.২
চট্রগ্রামঃ ২১.০
বরিশালঃ ৭.২ শতাংশ।


জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ তথ্য মতে বিভাগ ভিত্তিক ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী জনসংখ্যার বিভাজনঃ


দেশে মোট ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী মোট জনসংখ্যার ১.০০ শতাংশ অর্থাৎ  ১,৬৫০,১৫৯ জন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আছে চট্রগ্রাম বিভাগে ৬০.০৫% অর্থাৎ ৯৯০,৮৬০ জন।  এবং সর্বনিম্ন অবস্থায় আছে বরিশাল ০.২৫% অর্থাৎ ৪,১৮১ জন। তারপর যথাক্রমে অন্যান্য বিভাগে যেমন ঢাকা তে ৪,৯৯%, খুলনা ২.৩৬%,  ময়মনসিংহ ৩,৭৩%, রাজশাহী ১৪.৮২%, রংপুর ৫.৫২%, সিলেট ৮,২৮% অর্থাৎ ১৩৬,৫৯৪।



জনশুমারি ও গৃহগণনা 2022 তথ্য মতে বয়স ভিত্তিক জনসংখ্যার শতকরা হারঃ


মোট ৩ টি বিভাগে এটি ভাগ করা হয়েছে।  এর মধ্যে শূন্য থেকে ১৪ বছর বয়সী জনসংখ্যার হার 28 দশমিক 61 শতাংশ।

এবং 15 থেকে 64 বছর বয়সী জনসংখ্যার হার 65 দশমিক 51 শতাংশ।

এবং সর্বশেষ 65 বছর ও ততদূর্ধ্ব  বয়সী জনসংখ্যার হার 5.88 শতাংশ।

জনশুমারি ও গৃহগণনা 2022 তথ্যমতে বৈবাহিক অবস্থাঃ এটি ৫ টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১। অবিবাহিত 28 দশমিক 65 শতাংশ
২। বর্তমানে বিবাহিত 65 দশমিক 25 শতাংশ।
৩।বিধবা বিপত্নীক 5.31 শতাংশ।
৪। তালাকপ্রাপ্ত 0.42 পার্সেন্ট।
৫। দাম্পত্য বিচ্ছিন্ন 0.37 শতাংশ।


জনশুমারি ও গৃহগণনা 2022 তথ্যমতে সাক্ষরতার হার সাক্ষরতা( ৭ বছর ও তদূর্ধ্ব)ঃ

১। জাতীয়ভাবে পুরুষের সাক্ষরতার হার ৭.৫৬ শতাংশ। এবং মহিলাদের সাক্ষরতার হার 72 দশমিক 82।  যা ২০১১ সালে ছিলো গড়ে ৫১.৭৭%।

২।পল্লী অঞ্চলে পুরুষের সাক্ষরতার হার 73 দশমিক 29।  এবং মহিলাদের সাক্ষরতার হার ৬৯.৯৩।

৩। জনশুমারি ও গৃহগণনা 2022 তথ্যমতে শহরের পুরুষের সাক্ষরতার হার ৮৩.১৮ শতাংশ যা ২০১১ সালে ছিলো ৬৯.৩০%।  এবং মহিলাদের সাক্ষরতার হার ৭৯.৩০%।


জনশুমারি ও গৃহগণনা 2022 তথ্যমতে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর হারঃ



এটিকে ৩ টি বিভাগে ভাগ করা হয়েছে। 

১, জাতীয়ভাবে ১৮ বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সী  মোট মোবাইল ফোন  ব্যবহার কারী ৭২.৩১%। এবং এর মধ্যে ৫ বছর বা তদূর্ধ্ব মোবাইল ফোন ব্যাবহারের হার ৫৫.৮৯%।

২,  ৫ বছর বা তদূর্ধ্ব  বয়সী পুরুষের মোবাইল ফোন ব্যাবহারের হার ৬৬.৫৩%।  এবং এর মধ্যে ১৮ বছর বা তদূর্ধ্ব পুরুষের মোবাইল ফোন ব্যাবহারের হার ৮৬.৭২%।

৩,  ৫ বছর বা তদূর্ধ্ব  বয়সী মহিলাদের মোবাইল ফোন ব্যাবহারের হার ৪৫.৫৩%।  এবং এর মধ্যে ১৮ বছর বা তদূর্ধ্ব মহলাদের মোবাইল ফোন ব্যাবহারের হার ৫৮.৮৩%।

লিখাটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে আপনার পরিচিতদের কাছে শেয়ার করতে পারেন। অসংখ্য ধন্যবাদ সম্পূর্ণ লিখাটি পড়ার জন্য।

1 Comments

Previous Post Next Post